যে দিনটির কথা কোনো দিনও ভুলবে না ইরান (ভিডিওসহ)
.jpg&w=315&h=195)
মঙ্গলবার ওই বিমান বিধ্বংসের ঘটনার ৩০ বছরপূর্তি উপলক্ষে তেহরানে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে কাসেমি এসব মন্তব্য করেন। ১৯৮৮ সালে পারস্য উপসাগরে ইরান উপকূলের সমুদ্রসীমায় ঢুকে ‘ভিনসেন্স’ নামের একটি মার্কিন যুদ্ধজাহাজ থেকে ওই হামলা চালানো হয়েছিল।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আরও বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে আন্তর্জাতিক আইন ও নীতিমালা লঙ্ঘন করে চলেছে। ইরানের যাত্রীবাহী বিমান ধ্বংসের ঘটনা মার্কিন বর্বরতার জন্য কলঙ্ক। যুক্তরাষ্ট্র যে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনকারী তা প্রমাণের জন্য এটুকু তথ্যই যথেষ্ট যে, ইরানের যাত্রীবাহী বিমানে হামলা চালিয়ে ২৯০ জন মানুষকে হত্যার পরও এ জন্য একবারও দুঃখ প্রকাশ করেনি মার্কিন সরকার। উল্টো তারা যুদ্ধজাহাজের ক্যাপ্টেনকে পুরস্কৃত করেছে।
কেন ইরানি বিমানটি ধ্বংস করা হয়েছিল অনুষ্ঠানে সে বিষয়েও জানানো হয়।ঘটনার দিন পারস্য উপসাগরে ইরান উপকূলের সমুদ্রসীমায় ঢুকে ‘ভিনসেন্স’ নামের একটি মার্কিন যুদ্ধজাহাজ থেকে ওই হামলা চালানো হয়েছিল। ওই সময় ইরানের সঙ্গে ইরাকের তুমুল যুদ্ধ চলছিল। পশ্চিমা মদদে ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে পরাজিত হওয়ার দ্বারপ্রান্তে উপনীত সাদ্দাম হোসেনকে রক্ষা করতে ইরানি ওই যাত্রীবাহী বিমানটি ভূপাতিত করা হয়।
ইরানের বন্দর নগরী ‘বন্দর আব্বাস’ থেকে ইরান এয়ারের ৬৫৫ নম্বর ফ্লাইটের মাধ্যমে দুবাই যাওয়ার জন্য ওই বিমানে উঠেন ২৯৮ জন নিরপরাধ মানুষ।কিন্তু বিমানটি আকাশে উড়ার কিছুক্ষণ পরই মার্কিন এস ভিনসেন্সের ক্যাপ্টেন ইরানের ওই বিমানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর আদেশ দেন। ক্যাপ্টেনের আদেশ পেয়েই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়। ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে মুহূর্তে বিমানটি আকাশেই বিধ্বস্ত হয়। বিমানটি যখন ধ্বংস হয় তখন তার ভেতরে ৫৩ জন নারীর কোলে ছিল তাদের শিশুসন্তানরা।
ওই সময় বিশ্বব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়। কিন্তু মার্কিন নেতারা এ নিয়ে কোনো দুঃখ করেনি বরং তারা ওই অপরাধের পক্ষে সাফাই গায়।মার্কিন সরকার দাবি করে, ভুলক্রমে ঘটনাটি ঘটেছে। তারা যাত্রীবাহী বিমানটিকে ভুল করে ইরানের বিমানবাহিনীর এফ-১৪ জঙ্গিবিমান ভেবেছিল।
পরবর্তীতে জানা যায়, মার্কিন যুদ্ধজাহাজের যেই সেনাকে যাত্রীবাহী ইরানি বিমান টার্গেট করে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে বলা হয়েছিল সে প্রথমে ওই অমানবিক নির্দেশ শুনে হতবাক হয়ে গিয়েছিল। জাহাজের সবার কাছেই এটা স্পষ্ট ছিল যে, ইরানি বিমানটি ছিল একটি যাত্রীবাহী বিমান এবং তাই সে ওই নির্দেশ মানতে প্রথমে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। কিন্তু এরপর যখন তাকে সামরিক আদালতে বিচার করার হুমকি দেয়া হয় তখন সে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের নির্দেশ পালন করে।
তবে আমেরিকা ও ইরানের সাথে দিন দিন সম্পর্ক অবনতি হয়েছে কঠিন ভাবে।দু দেশের মাঝে কখোনই মিল ছিলো না।
ভিডিওটি দেখতে এখানে " target="_blank">ক্লিককরুন
- নতুন ঘোষণা দিলেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- আজ বাংলাদেশে ১৮ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট, ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার দাম
- হঠাৎ একি হলো পেঁয়াজের বাজারে
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ